۵ آذر ۱۴۰۳ |۲۳ جمادی‌الاول ۱۴۴۶ | Nov 25, 2024
হোয়াইট হাউসের দূত আমোস হোচস্টেইন (বামে) ও লেবাননের পার্লামেন্টে স্পিকার নবীহ বেরি
হোয়াইট হাউসের দূত আমোস হোচস্টেইন (বামে) ও লেবাননের পার্লামেন্টে স্পিকার নবীহ বেরি

হাওজা / ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া প্রস্তাবে কিছু শর্তসহ সম্মতি দিয়েছে লেবানন ও হিজবুল্লাহ।

হাওজা নিউজ এজেন্সি রিপোর্ট অনুযায়ী, সোমবার (১৮ নভেম্বর) দেশটির এক শীর্ষ কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এই তথ্য জানিয়েছেন। একে যুদ্ধ বন্ধের সবচেয়ে গুরুতর প্রচেষ্টা বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।

লেবাননের পার্লামেন্টের স্পিকার নবীহ বেরির সহকারী আলী হাসান খলিল বলেছেন, সোমবার মার্কিন রাষ্ট্রদূতের কাছে তাদের লিখিত জবাব জমা দিয়েছে লেবানন। হোয়াইট হাউসের দূত আমোস হোচস্টেইন বৈরুতে আলোচনা অব্যাহত রাখতে এসেছেন।

ইরানপন্থী সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহ যুদ্ধবিরতির বিষয়ে আলোচনার জন্য তাদের দীর্ঘদিনের মিত্র বেরিকে সমর্থন দিয়েছে। তারই সহকারী খলিল বলেন, লেবানন ইতিবাচক পরিবেশে প্রস্তাবটির ওপর তাদের মন্তব্য তুলে ধরেছে। তবে এই বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে অস্বীকৃতি জানান তিনি।

তিনি বলেন, আমাদের দেওয়া সব মন্তব্যে জাতিসংঘের রেজোলিউশন ১৭০১-এর সুনির্দিষ্ট ধারাগুলো মেনে চলার প্রতি জোর দেয়া হয়েছে। খলিল মূলত ২০০৬ সালে হিজবুল্লাহ ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধ বন্ধে পাস হওয়া জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের রেজোলিউশন ১৭০১-এর কথা উল্লেখ করেছেন।

এই প্রস্তাবে লেবানন-ইসরায়েল সীমান্ত ও লিটানি নদীর (যা সীমান্ত থেকে প্রায় ৩০ কি.মি উত্তরে অবস্থিত) মধ্যবর্তী এলাকায় হিজবুল্লাহর যে কোনো সশস্ত্র উপস্থিতি নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

খলিল বলেন, এই উদ্যোগের সাফল্য এখন ইসরায়েলের ওপর নির্ভর করছে। যদি ইসরায়েল সমাধান না চায়, তাহলে তারা ১০০টি সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।

তবে ইসরায়েলের পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। কিন্তু ইসরায়েল দীর্ঘদিন ধরে দাবি করে আসছে, রেজোলিউশন-১৭০১ সঠিকভাবে বাস্তবায়িত হয়নি। এই যুক্তি তুলে ধরতে তারা সীমান্তের কাছে হিজবুল্লাহ যোদ্ধা ও অস্ত্রের উপস্থিতির কথা বলে আসছে। অন্যদিকে লেবানন ইসরায়েলকে তার আকাশসীমায় যুদ্ধবিমান উড়ানোর মত শর্ত লঙ্ঘনের জন্য অভিযুক্ত করেছে।

تبصرہ ارسال

You are replying to: .